এই নিবন্ধে আমরা সপ্তম শ্রেণির নবম অধ্যায় “আঁকা,লেখা (মৃদুল দাশগুপ্ত)”
কবিতার প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানবো। Class 07 Bangla Chapter 09 Question Answer
Class 7 Bangla Chapter 09 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ০৯ “আঁকা,লেখা (মৃদুল দাশগুপ্ত)” প্রশ্ন উত্তর
Table of Contents
১. ‘পিটপিটে চোখ’ – শব্দটির মানে ‘যে চোখ পিটপিট করে তাকায়।’ এই রকম আরও পাঁচটি শব্দ তৈরি করো। একটি করে দেওয়া হল— ‘কুড়মুড়ে চানাচুর’।
উত্তরঃ
(ক) ঝুরঝুরে বিরিয়ানি।
(খ) গরম গরম রুটি।
(গ) ঝিরঝিরে ঝর্না।
(ঘ) তরতাজা সবজি।
(ঙ) টক-ঝাল- মিষ্টি আচার।
২. ঠিক বানানটি বেছে নাও :
২.১ (মৎস্য / মৎস / মংশ্য)
উত্তরঃ মৎস্য।
২.২ (দুধের স্বর / দুধের সর / দুধের শর)
উত্তরঃ দুধের সর।
২.৩ (কাপন / কাঁপন / কাঁপণ)
উত্তরঃ কাঁপন।
২.৪ (ঈশৎ / ইষৎ / ঈষৎ)
উত্তরঃ ঈষৎ।
৩. নীচে দেওয়া শব্দগুলির সমার্থক শব্দ কবিতা থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো :
সামান্য, আনন্দ, মীন, নক্ষত্র, মুষিক
উত্তরঃ
- সামান্য → ঈষৎ।
- আনন্দ → খুশি।
- মীন → মৎস্য।
- নক্ষত্র → তারা।
- মুষিক → ইঁদুর ।
৪. ‘কম্পন’শব্দ থেকে এসেছে কাঁপন’ শব্দটি, অর্থাৎ ‘ম্প’ যুক্তাক্ষরটি ভেঙে যাচ্ছে। হারিয়ে যাওয়া ম’আগের ধ্বনিটিকে অনুনাসিক করে তুলেছে এবং একটি নতুন ‘আ’ ধ্বনি চলে আসছে। এই নিয়মটি মনে রেখে নীচের ছকটি সম্পূর্ণ করো।
চন্দ্ৰ, ষণ্ড, চম্পা, ঝম্প, অঙ্ক ।
উত্তরঃ
- চন্দ্ৰ → চাঁদ।
- ষণ্ড → ষাঁড়।
- চম্পা → চাঁপা।
- ঝম্প → ঝাঁপ!
- অঙ্ক → আঁক।
৫. একসঙ্গে অনেক প্রজাপতি থাকলে আমরা বলি ‘প্রজাপতির ঝাঁক’। এই ভাবে আর কী কী শব্দ তৈরি করা যায় শব্দ ঝুড়ি থেকে শব্দ নিয়ে নীচের শূন্যস্থানগুলি পূরণ করে দেখো।
( সারি, মূল, ঝাঁক, দল, বহর, পাল )
উত্তরঃ
৫.১. ভেড়ার ___________।
উত্তরঃ পাল।
৫.২. হস্তী ____________।
উত্তরঃ যূথ।
৫.৩. কই মাছের __________।
উত্তরঃ ঝাঁক।
৫.৪. নৌকার ___________।
উত্তরঃ বহর।
৫.৫. সুপুরি গাছের ____________।
উত্তরঃ সারি।
৫.৬. ছাত্রদের ___________।
উত্তরঃ দল।
৬. নীচের বিশেষ্যগুলির বিশেষণের রূপ লেখো :
রং, চিত্র, মাঠ, লেখা, পুলক ।
উত্তরঃ
- রং → রঙিন।
- চিত্র → চিত্রিত।
- মাঠ → মেঠো।
- লেখা → লিখিত।
- পুলক → পুলকিত।
৭. নীচের বিশেষণগুলির পরে উপযুক্ত বিশেষ্য বসিয়ে বাক্যরচনা করো :
৭.১. ঈষৎ—–, ৭.২. বেজায়—–, ৭.৩. পিটপিটে—-, ৭.৪. পরম—-, ৭.৫. নীল—-, ৭.৬.গোপন—-
উত্তরঃ
৭.১. ঈষৎ কাঁপন→ বাইরে ঈষৎ কাঁপন বাতাস বইছে।
৭.২. বেজায় খুশি → নতুন জামা পেয়ে রহিম বেজায় খুশি হয়েছ।
৭.৩. পিটপিটে চোখ → কাঠবেড়ালিটা আমার দিক এ পিটপিটে চোখে তাকিয়ে আছে।
৭.৪. পরম পুলক → আমার দাদার জন্য পরম পুলকে আমার বুকটা ভরে যায়।
৭.৫. নীল রং → নীল রঙের ফুল আমার খুব ভালো লাগে।
৭.৬. গোপন বাসনা → সবার কাছে গোপন বাসনা বলা উচিত নয়।
৮. বিপরীতার্থক শব্দ লেখো :
গোপন, ঈষৎ, খুশি, পুরু,ঝগড়া ।
উত্তরঃ
- গোপন→ প্ৰকাশ।
- ঈষৎ→ বেশি।
- খুশি→ কষ্ট।
- পুরু→ সরু।
- ঝগড়া → বন্ধুত্ব।
৯. নিম্নরেখ অংশগুলির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো :
৯.১. তিনটি শালিক ঝগড়া থামায়।
উত্তরঃ কর্মকারকে শূন্য বিভক্তি।
৯.২. গর্ত থেকে ইঁদুর, সেটাও পিটপিটে চোখ দেখছে চেয়ে।
উত্তরঃ অপাদান কারকে ‘থেকে’ অনুসর্গ।
৯.৩. প্রজাপতির ঝাঁক চাইছে তাদের রাখি আমার আঁকায়।
উত্তরঃ অধিকরণ কারকে ‘য়’ বিভক্তি।
৯.৪. এবার যেন তারার মালা খুব গোপনে নামছে কাছে।
উত্তরঃ কর্মকারকে শূন্য’ বিভক্তি।
৯.৫. সেই তো আমার পদক পাওয়া।
উত্তরঃ কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
১০. বাক্য বাড়াও :
১০.১. আমি যখন আঁকি। (কী, কীভাবে?)
উত্তরঃ আমি যখন ছবি আঁকি, খেয়াল-খুশি ভাবে।
১০.২ . চাঁদের দুধের সর জমে যায়। (কোথায় ? কেমন ?)
উত্তরঃ
- পূব আকাশে চাঁদের দুধের সর জমে যায়।
- পূব আকাশে পুরু হয়ে চাঁদের দুধের সর জমে যায়।
১০.৩. পিটপিটে চোখ দেখছে চেয়ে। (কে ? কোথা থেকে ?)
উত্তরঃ
- পিটপিটে চোখে দেখছে চেয়ে বিড়াল।
- গর্ত থেকে ইঁদুর পিটপিটে চোখে দেখছে
১০.৪. ছড়া লেখার শুরু। (কার ? কখন ?)
উত্তরঃ কবির ছড়া লেখার শুরু সেই ছোট্ট বেলা থেকে।
১০.৫. ‘অ’ লিখছে ‘আ’ লিখছে। (কারা ? কোথায় ?)
উত্তরঃ
- দশ জোনাকি ‘অ’ লিখছে ‘আ’ লিখছে ।
- জোনাকিরা বকুল গাছে ‘অ’, ‘আ’ লিখছে।
১১. একটি বাক্যে উত্তর দাও :
১১.১. কবি কখন ছবি আঁকেন ?
উত্তরঃ দুপুরবেলায় কবির মন যখন খুশি আর খেয়ালে ভরে ওঠে, তখন তিনি ‘রং ছড়িয়ে’ ছবি আঁকেন।
১১.২. কখন তাঁর ছড়া লেখার শুরু ?
উত্তরঃ মাঠে চাঁদের জ্যোৎস্না দুধের সরের মতো যখন জমে যায় এবং বাতাসে সামান্য কাঁপন লাগে, তখন কবির ছড়া লেখার শুরু।
১১.৩. তিনটি শালিক কী করে ?
উত্তরঃ কবির ছবি আঁকা দেখে তিনটি শালিক ঝগড়া থামায়।
১১.৪. কে অবাক হয়ে তাকায় ?
উত্তরঃ চড়ুই পাখি অবাক হয়ে তাকায়।
১১.৫. মাছরাঙা কী চায় ?
উত্তরঃ মাছরাঙা নীল রং ধার দিতে চায়।
১১.৬. প্রজাপতিদের ইচ্ছা কী ?
উত্তরঃ প্রজাপতিদের ইচ্ছে তাদেরকেও যেন এঁকে রাখা হয়।
১১.৭. গর্তে কে থাকে ?
উত্তরঃ ইঁদুর গর্তে থাকে।
১১.৮. চাঁদের পুরু দুধের সর কোথায় জমে ?
উত্তরঃ দূরের মাঠে চাঁদের পুরু দুধের সর জমে।
১১.৯. কারা, কোথায় অ-আ লিখছে ?
উত্তরঃ জোনাকিরা বকুল গাছে অ-আ লিখছে।
১১.১০. কবি কোন বিষয়কে ‘পদক পাওয়া’ মনে করেছেন ?
উত্তরঃ ছড়া লিখে পাঠকের কাছে পৌঁছানোকে কবি ‘পদক’ পাওয়া মনে করেছেন।
১২. দু-তিনটি বাক্যে উত্তর দাও :
১২.১. কবি যখন ছড়া লিখতে শুরু করেন তখন চারপাশের প্রকৃতিতে কী কী পরিবর্তন ঘটে ?
উত্তরঃ কবি যখন ছড়া লিখতে শুরু করেন, সেইসময় চাঁদের আলো দুধের সরের মতো মাঠে পুরু হয়ে জমে ওঠে এবং বাতাসে ঈষৎ কাঁপন লাগে। কবির মনে হয়, সেই সময় তারার দল মালা হয়ে খুব গোপনে তাঁর কাছে নেমে আসে।
১২.২. কবি যখন ছবি আঁকেন তখন কী কী ঘটনা ঘটে ?
উত্তরঃ কবি যখন ছবি আঁকেন তখন তিনটি শালিক ঝগড়া থামায়, চড়ুই পাখি অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। মাছকে ভুলে মাছরাঙা তার নীল রং ধার দিতে চায়। প্রজাপতি ছবি হতে চায়। গর্ত থেকে ইঁদুর বেরিয়ে পিটপিট চোখে চেয়ে থাকে।
১২.৩. ‘তিনটি শালিক ঝগড়া থামায়’- কোন্ কবির কোন্ কবিতায় এমন তিন শালিকের প্রসঙ্গ অন্যভাবে আছে ?
উত্তরঃ তিনটি শালিকের ঝগড়া আছে রবীন্দ্রনাথের কবিতায়, তাঁর ‘সহজ পাঠ ২য় ভাগের নবম পাঠে। সেখানে তিনটি শালিকের রান্নাঘরের চালে ঝগড়া করার উল্লেখ আছে– ‘তিনটি শালিক ঝগড়া করে’।
১২.৪. মাছরাঙা পাখি কেমন দেখতে ? সে মৎস্য ভুলে যায় কেন ?
উত্তরঃ মাছরাঙা পাখির চোখ তীক্ষ্ণ, ক্ষুরধার, লম্বা ঠোঁট এবং গায়ে নীল হলুদ ডোরাকাটা।
- কবি মৃদুল দাশগুপ্তের ছবি আঁকা দেখে সে মৎস্য ভুলে যায় অর্থাৎ মাছ ধরা ভূলে যায়।
১২.৫. রং-তুলিরা বেজায় খুশি আজ দুপুরে আমায় পেয়ে”- কবির এমন বক্তব্যের কারণ কী ?
উত্তরঃ শিল্পী ছবি আঁকেন রং এবং তুলি দিয়ে। তাতে রং-তুলিরাও যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছে। কবি-শিল্পী ওই রং আর তুলি দিয়ে প্রকৃতির ছবি আঁকছেন বলে তারা খুব খুশি হয়।
১২.৬. ‘অ’ লিখছে ‘আ’ লিখছে”— কারা কীভাবে এমন লিখছে ? তাদের দেখে কী মনে হচ্ছে ?
উত্তরঃ জোনাকিরা একসঙ্গে মিলিত হয়ে ‘অ’- ‘আ’ লিখছে।
- তাদের দেখে যেন তারাদের মালা মনে হচ্ছে।
১৩. অনধিক দশটি বাক্যে উত্তর দাও :
১৩.১. ‘এই ছড়াতেই আজ আমাকে তোমার কাছে আনলো হাওয়া’– কাকে উদ্দেশ্য করে কবি একথা বলেছেন ? কবির আঁকা এবং লেখা-র সঙ্গে এই মানুষটির উপস্থিতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব বিচার করো।
উত্তরঃ কবি মৃদুল দাশগুপ্ত এখানে তাঁর কবিতার পাঠক, বিশেষত শিশু-কিশোরদের উদ্দেশ্য করে একথা বলেছেন।
যখন মাঠ ভরে ওঠে দুধের সরের মতো জ্যোৎস্নায়, বাতাসে লাগে মৃদু কাঁপন, তখন কবির ছড়া লেখা শুরু হয়। ঠিক এই সময় তারার মালা আকাশ থেকে নেমে আসে গোপনে এবং নিঃশব্দে আর জোনাকিরা বকুল গাছে তাদের ক্ষুদ্র আলো দিয়ে লেখে ‘অ’, ‘আ’। কবি অনুভব করেছেন, এই হাওয়াই তাঁকে ছড়ার মাধ্যমে পাঠকদের সঙ্গে মিলিয়ে দিচ্ছে।
এইভাবে আনন্দকে পাওয়াই হল তাঁর সকল খুশির উৎস এবং এটিই তাঁর পাওয়া শ্রেষ্ঠ ‘পদক’। কেবল লেখা নয়, ছবি আঁকার সময়ও কবি এরকমই আনন্দ পান, তাই তিনি ‘খুশ-খেয়ালে’ ছবি আঁকেন। কবির আঁকা দেখে শালিক, চড়াই, মাছরাঙা পাখিরা, প্রজাপতির ঝাঁক সেই আনন্দের অংশ হতে চায়, গর্তের ইঁদুরও চোখ পিটপিট করে কবির দিকে চেয়ে থাকে। আনন্দিত হয়ে ওঠে রং আর তুলি। প্রকৃতি, প্রাণীর বিস্ময় ও আনন্দের সঙ্গে কবির আনন্দ মিশে তখন এক ঐকতানের সৃষ্টি করে, যার প্রকাশ ঘটে তাঁর সৃষ্টির মধ্য দিয়ে। এই সৃষ্টি সার্থক হয়ে ওঠে শুধুমাত্র পাঠকের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে।
১৩.২. এই কবিতায় যে যে উপমা ও তুলনা ব্যবহৃত হয়েছে, সেগুলির ব্যবহারের সার্থকতা বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ কবিতার ভাবটিকে যথাযথভাবে প্রকাশ করার জন্য উপমা ব্যবহার করা হয়। কবি মৃদুল দাশগুপ্ত তাঁর ‘আঁকা, লেখা’ কবিতায় কয়েকটি তাৎপর্যপূর্ণ উপমা সুন্দরভাবে ব্যবহার করেছেন। কবিতায় চাঁদের জ্যোৎস্নার সঙ্গে ‘দুধের সরের’ তুলনা করা হয়েছে। তারকাপুঞ্জকে বলা হয়েছে ‘তারার মালা’। খুদে পাঠকের সঙ্গে একাত্ম হওয়ার পরম আনন্দকে ‘পদক’ পাওয়ার সঙ্গে তুলনা করে কবি এখানে তাঁর কবিতায় চমৎকারিত্ব এনেছেন। এইরকম যথাযথ উপমা প্রয়োগই কবিতাটির সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে। এইসব তুলনা এবং উপমা ব্যবহারে কবিতাটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
১৩.৩. ছবি আঁকা, ছড়া / কবিতা লেখার মধ্যে তুমি নিজে কোন্টা, কেন বেশি পছন্দ করো তা লেখো।
উত্তরঃ আমি কবিতা লেখাকে বেশি পছন্দ করি।
- কারণ, কবিতা লেখার সঙ্গে আমার প্রাণের সংযোগ। কবিতার মধ্যে নিজের অনুভূতিকে প্রকাশ করা যায়। এই অনুভূতির মধ্যে ধরা পড়ে মনের নানা ছবি। এই ছবি হল প্রকৃতির নানা অনুষঙ্গ। আসলে প্রকৃতির নানা অনুষঙ্গের সঙ্গে মিশে যায় মন। বাস্তবের নানা উপকরণের সঙ্গে অন্তঃপ্রকৃতি মিলে গিয়ে একটা নতুন সুর, নতুন ছন্দ সৃষ্টি হয়। যা আমার মনকে
আনন্দ দেয়। তাই আমার কবিতা লিখতে অনেক বেশি ভালো লাগে।
(যারা ছবি আঁকাকে বেশি পছন্দ করে তারা নিচের উত্তর লিখবে)
উত্তরঃ আমি নিজে ছবি আঁকাকে বেশি পছন্দ করি।
- কারণ কবিতা লেখার মতো কল্পনাশক্তি এবং বাংলা ভাষার ওপর দখল এখনও আমার নেই। তা ছাড়া কবিতায় ব্যবহৃত ছন্দের নিয়মও আমি ঠিক বুঝতে পারি না। সেকারণেই যথাযথ শব্দ, ছন্দ, অলংকার, উপমা প্রয়োগ করে এখনও একটি কবিতা আমি লিখে উঠতে পারিনি। তার চেয়ে ছবি এঁকে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতেই আমার সুবিধা হয়। চারপাশের প্রকৃতি আমাকে ছবি আঁকায় দারুনভাবে উদ্বুদ্ধ করে।
১৩.৪. তোমার নিজের লেখা ছড়া / কবিতা, নিজের আঁকা ছবিতে ভরিয়ে চার পাতার একটি হাতে লেখা পত্রিকা তৈরি করো। পত্রিকার একটি নাম দাও। তারপর শিক্ষিকা/শিক্ষককে দেখিয়ে তাঁর মতামত জেনে নাও।
উত্তরঃ নিজে করো।