Class 7

Class 7 Bangla Chapter 25 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ২৫ “দিন ফুরোলে (শঙ্খ ঘোষ)” প্রশ্ন উত্তর

এই নিবন্ধে আমরা সপ্তম শ্রেণির পঞ্চবিংশ অধ্যায় “দিন ফুরোলে (শঙ্খ ঘোষ)” কবিতার প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানবো। Class 07 Bangla Chapter 25 Question Answer

Class 7 Bangla Chapter 25 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ২৫ “দিন ফুরোলে (শঙ্খ ঘোষ)” প্রশ্ন উত্তর

১. কবিতাটিতে ‘চ্ছ’ দিয়ে কতগুলো শব্দ আছে লেখো, প্রত্যেকটি শব্দ ব্যবহার করে একটি করে আলাদা বাক্য লেখো।

উত্তরঃ কবিতাটিতে ‘চ্ছ’ দিয়ে যে শব্দগুলি আছে তা হল – ইচ্ছেয়, দুচ্ছাই, মুচ্ছো, গুচ্ছে, বাচ্ছা, আচ্ছা, কুচ্ছিৎ, ধুচ্ছি।

  • ইচ্ছেয় → রিমার নিজের ইচ্ছেয় সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল না।
  • দুচ্ছাই → কোনো মানুষকেই দুচ্ছাই করা উচিত নয়।
  • মুচ্ছো → রনির কান্ড কারখানা শুনে তার বাবা মা’র মুচ্ছো যাবার জোগাড়।
  • গুচ্ছে → গাড়ি সাজাবার জন্য আমার ভাই এক গুচ্ছ গোলাপ ফুল নিয়ে এলো।
  • বাচ্ছা → বাচ্ছাবেলার সময় গুলো আর কখনও ফিরে পাবো না।
  • আচ্ছা → আচ্ছা, ঠিক আছে নিজের খেয়াল রেখো।
  • কুচ্ছিৎ → মন যদি কুচ্ছিৎ হয় তাহলে কারো কাছেই ভালো হওয়া যায় না।

২. নীচের ছকটি সম্পূর্ণ করো :

উত্তরঃ 

সূর্যসুয্যি।
দুরছাইদুচ্ছাই। 
মূৰ্চ্ছা মুচ্ছো।
অন্ধকারআঁধার।
কুৎসিত কুচ্ছিত। 
সন্ধ্যাসন্ধে।

৩. ‘লক্ষ’ শব্দটিকে দুটি পৃথক অর্থে ব্যবহার করে দুটি পৃথক বাক্য লেখো। ‘লক্ষ্য’ শব্দটির সঙ্গে এই দুটি অর্থে পার্থক্য দেখিয়ে আরও একটি নতুন বাক্য লেখো।

  • লক্ষ (অনেক / অসংখ্য) → রথ যাত্রাই লক্ষ লক্ষ লোক জমায়েত হয়েছিল।
  • লক্ষ (নজর) → রাস্তা পার হওয়ার সময় চারিদিকে লক্ষ রাখা উচিত।
  • লক্ষ্য (উদ্দেশ্য) → আমার জীবনের লক্ষ্য একজন আদর্শ ও সৎ মানুষ হওয়া।

৪. ‘এক গঙ্গাজল’ শব্দবন্ধটির মানে ‘গঙ্গায় যত জল ধরে সব’ অর্থাৎ কিনা অনেকখানি জল। নিচের স্তম্ভদুটির ডান দিক ও বাম দিক ঠিকভাবে মেলাতে পারলে আরো কিছু এরকম শব্দবন্ধ তৈরি করতে পারবে।

 এক মাথা→ হাসি।

 এক ক্লাস→ আম।

 এক আকাশ→ ধুলো।

 এক ঘর→ ধান।

 এক কাঁড়ি→ পায়েস।

 এক ঝুড়ি→ ছাত্র।

 এক হাঁড়ি→ তারা।

 এক মুঠো→ টাকা।

 এক মুখ→ লোক।

 এক কাহন→ চিনি।

উত্তরঃ

এক মাথাধূলো।
এক ক্লাসছাত্র।
এক আকাশতারা।
এক ঘরলোক।
এক কাঁড়িটাকা।
এক ঝুড়িআম।
এক হাঁড়িপায়েস।
এক মুঠোচিনি।
এক মুখহাসি।
এক কাহনধান।

৫. নীচের বিশেষ্যগুলির আগে উপযুক্ত বিশেষণ বসিয়ে বাক্য রচনা :

সুয্যি, দৃশ্য,বাক্স, বাপ-মা, গর্ত,  ঠ্যাং,গাদা,ঘর,ধান, জল

উত্তরঃ

  • সুয্যি→ (লাল সুয্যি) সকালে পূর্ব আকাশে লাল সূয্যি উঠতে দেখা যায়।
  • দৃশ্য→ (অদ্ভূত দৃশ্য) বাড়ি যাওয়ার পথে একটা অদ্ভুত দৃশ্য দেখলাম।
  •  বাক্স→ (কালো রঙের বাক্স) মিনার দাদুর একটা কালো রঙের বাক্স আছে।
  • বাপ-মা→ (রাগী বাপ-মা) সীমার বাপ-মা অনেক রাগি।
  • গর্ত→ (গভীর গর্ত) সাপটি গভীর গর্তে ঢুকে পড়ল।
  • ঠ্যাং→ (মুরগির ঠ্যাং) মুরগির ঠ্যাং আমার ভীষন প্রিয়।
  • গাদা→ (ছাইয়ের গাদা) উনুনে অনেক ছাই ছাইয়ের গাদা জমেছে।
  • ঘর→ (বাপের ঘর) মেয়েদের কাছে বাপের ঘরই বেশি প্রিয়।
  • ধান→ (পাকা ধান) নবান্নের সময় পাকা ধান ঘরে তোলা হয়।
  •  জল→ (গরম জল) শীতকালে আমি গরমজল পান করি।

৬. নীচের শব্দগুলির সমার্থক শব্দ কবিতা থেকে খুঁজে বের করো : বারি, অরুন, অম্বর, পেটিকা, অজ্ঞান, গোছা, বিষাদ, কন্দর, পা, বিশ্রী।

উত্তরঃ

  • বারি→ জল। 
  • অরুন→ সূয্যি।
  • অম্বর→ আকাশ।
  • পেটিকা→ বাক্স।
  • অজ্ঞান→ মুচ্ছো 
  • গোছা→ গুচ্ছে।
  •  বিষাদ→ মন খারাপ। 
  •  কন্দর→ গর্ত।
  • পা→ ঠ্যাং। 
  • বিশ্রী→ কুচ্ছি।

৭. নীচের প্রশ্নগুলির বিপরীতার্থক শব্দ কবিতা থেকে খুঁজে নাও :

 ভালো, মিথ্যা,বাইরে,বুড়ো,সুশ্ৰী

উত্তরঃ

  • ভালো→ খারাপ।  
  • মিথ্যা→ সত্যি।
  • বাইরে→ ঘরে।
  • বুড়ো→ বাচ্চা।
  • সুশ্ৰী→কুচ্ছিৎ।

৮. কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো :

৮.১. চমকে দেবেন লক্ষ রঙের দৃশ্যে।

উত্তরঃ দৃশ্যে→ করণকারকে ‘এ’ বিভক্তি।

৮.২. বাপ মায়েরা যাবেই তবে মুঙ্গে।

উত্তরঃ বাপ মায়েরা→ কর্তৃকারকে ‘এরা’ বিভক্তি।

৮.৩. কেই বা খুলে দেখছে রঙের বাক্স ।

উত্তরঃ রঙের→ সম্বন্ধ পদে ‘এর’ বিভক্তি।

৮.৪. নিজের নিজের মন খারাপের গর্তে।

উত্তরঃ মন খারাপের গর্তে→ অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।

৮.৫. এক গঙ্গা জল দিয়ে তাই ধুচ্ছি।

উত্তরঃ এক গঙ্গা জল → কর্ম কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

৯. এক কথায় উত্তর :

৯.১. সু্যি ডুবে যাওয়ায় কথকরা ‘দুচ্ছাই’ বলছে কেন ?

উত্তরঃ সূয্যি ডুবে যাওয়ায় আর খেলা যাবে না, খেলা বন্ধ করে মাঠ থেকে বাড়ি ফিরে আসতে হবে তাই কথকরা দুচ্ছাই বলছে।

৯.২. কে এক্ষুণি আকাশ জুড়ে লক্ষ রঙের দৃশ্যে চমকে দেবেন ?

উত্তরঃ এক ঈশ্বর এক্ষুণি আকাশ জুড়ে লক্ষ রঙের দৃশ্যে চমকে দেবেন।

৯.৩. কথকরা কেন সেই দৃশ্য দেখতে পাবে না ?

উত্তরঃ সূয্যি ডুবে গেছে, বাড়ি ফিরে আসতে হবে তাই কথকরা সেই দৃশ্য দেখতে পাবে না।

৯.৪. কথকরা কেন বলেছে, কেই বা খুলে দেখছে রঙের বাক্স! ?

উত্তরঃ সূয্যি ডোবার পর আকাশে লক্ষ রঙের দৃশ্যে তারারা জ্বলে ওঠে, চাঁদ ওঠে, কিন্তু সন্ধে হয়ে আসায় কথকরা আর মাঠে থাকতে পারবে না, তাদের বাড়ি ফিরে আসতে হবে। তাই কথকরা বলেছে কেই বা খুলে দেখছে রঙের বাক্স।

৯.৫. বাপ মায়েরা কী হলে মুচ্ছো যাবেন ?

উত্তরঃ কথকেরা যদি সূয্যি ডোবার পরও ঘরের বাইরে থাকে, তাহলে বাপ মায়েরা মুচ্ছো যাবেন।

৯.৬. পাখিরা কোথা থেকে কোথায় উড়ে যায় ?

উত্তরঃ পাখিরা ধানের গুচ্ছের উপর দিয়ে বাইরে থেকে নিজেদের ঘরের দিকে উড়ে যায়।

৯.৭. কথকরা কেন বলেছে তাদের নিজের নিজের মনখারাপের গর্তে ফিরতে হবে?

উত্তরঃ কথকরা বাইরের প্রকৃতির রূপ দেখতে, ঘুরে বেড়াতে খুব ভালোবাসে। বাড়ির বদ্ধজীবন তাদের ভালো লাগে না। কিন্তু সন্ধে হয়ে গেলে বাইরে আর তারা থাকতে পারে না। বাবা-মায়ের ভয়ে ঘরে তাদের ফিরতেই হয়। তাই কথকরা বলেছে সুয্যি ডোবার পর তাদের নিজের নিজের মনখারাপের গর্তে’ অর্থাৎ বাড়িতে ফিরতে হবে।

৯.৮. বাবা কী বলবেন ?

উত্তরঃ বাবা বলবেন এতটুকু সব বাচ্চারা, সন্ধে হয়ে গেলে, দিন ফুরোলেও বাড়ি ঢোকে না।

৯.৯. মা-ই বা বাড়ি ফিরলে কী বলবেন ?

উত্তরঃ মা বলবেন বাচ্চাদের ঠ্যাং দুটো এতটাই কুৎসিত হয়ে গেছে যে এক গঙ্গা জল দিয়ে ধুয়ে দেবেন।

৯.১০. কথকরা কেন একগঙ্গা জল দিয়ে পা ধুচ্ছে ?

উত্তরঃ সারা বিকাল মাঠে খেলে কথকদের পা দুটো এতটাই কুৎসিত হয়ে গেছে যে এক গঙ্গা জল দিয়ে ধুচ্ছে।

১০. ব্যাখ্যা করো :

১০.১. “সু্যি নাকি ……. খুব দিয়েছে ?”

উত্তরঃ কবি শঙ্খ ঘোষের “দিন ফুরোলো নামক পাঠ্য কবিতায় কবি গোধুলি প্রকৃতির বর্ণনা দিয়েছেন। আর সেই প্রকৃতির মনোহর রূপ বাচ্চাদের আকর্ষণ করলেও তাদের মনখারাপ করে ঘরে ফিরে আসার কথা বলেছেন। সন্ধ্যার সময় প্রাকৃতিক নিয়মেই সূর্য পশ্চিম দিকে অস্ত যায়। উদ্ধৃত কবিতাংশে সেই প্রসঙ্গকেই তুলে ধরা হয়েছে।

১০.২. “আকাশ জুড়ে …… লক্ষ রঙের দৃশ্য।”

উত্তরঃ কবি শঙ্খ ঘোষের ‘দিন ফুরোলে’ নামক পাঠ্য কবিতায় কবি গোধুলি প্রকৃতির বর্ণনা দিয়েছেন। আর সেই প্রকৃতির ্মনোহর রূপ বাচ্চাদের আকর্ষণ করলেও তাদের মনখারাপ করে ঘরে ফিরে আসার কথা বলেছেন।

সন্ধ্যার সময় সমগ্র আকাশ তারায় ভরে যায়, চাঁদের আলো ছড়িয়ে পড়ে চারিদিকে। এই প্রসঙ্গকেই তুলে ধরা হয়েছে উদ্ধৃত কবিতাংশে। চাঁদ-কে এখানে ঈশ্বর বলা হয়েছে, যার আলোয় সবাই চমকে যায়।

১০.৩. “লক্ষ, বা তা হতেও পারে ……….. রঙের বাক্স।”

উত্তরঃ কবি শঙ্খ ঘোষের ‘দিন ফুরোলে’ নামক পাঠ্য কবিতায় কবি গোধূলি প্রকৃতির বর্ণনা দিয়েছেন। আর সেই প্রকৃতির মনোহর রূপ বাচ্চাদের আকর্ষণ করলেও তাদের মনখারাপ করে ঘরে ফিরে আসার কথা বলেছেন।

সন্ধ্যার সময় সমগ্র আকাশ ভরে যায় অসংখ্য তারায়। সেই তারার সংখ্যা অগুনতি, লক্ষও হতে পারে আবার একশোও হতে পারে। এই প্রসঙ্গকেই তুলে ধরা হয়েছে আলোচ্য কবিতায়।

১০.৪. “আমরা কি আর ….. যাবেই তবে মুচ্ছো।”

উত্তরঃ কবি শঙ্খ ঘোষের ‘দিন ফুরোলে’ নামক পাঠ্য কবিতায় কবি গোধূলি প্রকৃতির রূপ বর্ণনা করেছেন। আর সেই প্রকৃতির মনোহর রূপ বাচ্চাদের আকর্ষণ করলেও তাদের মনখারাপ করে ঘরে ফিরে আসার কথা বলেছেন।

সন্ধ্যার সময় সমগ্র আকাশ চাঁদের আলোয় ভরে ওঠে, জ্বলে ওঠে হাজার তারা। রঙের আলোয় সেজে ওঠে প্রকৃতি। কিন্তু প্রকৃতির এই শোভা দেখার সুযোগ বাচ্চাদের হয় না। কারণ সন্ধ্যা হলেই তাদের অনিচ্ছাসত্ত্বেও ফিরে আসতে হয় ঘরে। থামিয়ে দিতে হয় খেলা। নাহলে বাচ্চাদের এই আচরণ দেখে বাবা মায়েরা হয়তো অজ্ঞান হয়েই পড়বেন। এই প্রসঙ্গকেই তুলে ধরা হয়েছে আলোচ্য কবিতায়।

১১. আট-দশটি বাক্যে উত্তর দাও :

১১.১. কবিতাটি অবলম্বনে তোমার দেখা একটি গোধূলির রূপ বর্ণনা করো।

উত্তরঃ আমি একবার পূজোর ছুটিতে আমাদের গ্রামের বাড়ি গেছিলাম। সেখানেই গোধূলি প্রকৃতির সৌন্দর্য আমি দেখতে পেয়েছিলাম। পশ্চিম আকাশে লাল সূর্য ডুবে যাচ্ছে । আর সমস্ত আকাশটা লাল আভাযুক্ত হয়ে গেছে। সারি বেঁধে পাখিরা বাসায় ফিরছে। তাদের কলরবে সারা গ্রাম মুখর হয়ে উঠেছে। ধূলো উড়িয়ে রাখাল ছেলে গোরু নিয়ে ঘরে ফিরছে। ঘরে ঘরে শাঁখ-ঘণ্টা বাজছে। তুলসীতলায় প্রদীপ জ্বলে উঠেছে। আর সমস্ত আকাশ ভরে গেছে তারায়। পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় ঝিকিমিকি করছে চারিদিক।

১১.২. কবিতাটিতে ছোটো ছেলেমেয়েদের কাদের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ? সন্ধেবেলায় ঘরে ফেরাকে মনখারাপের গর্তে’ ফেরা বলে কেন মনে হয়েছে ? খেলা থেকে সন্ধেবেলা বাড়ি ফেরার দুঃখ নিয়ে তোমার অনুভূতি লেখো ।

উত্তরঃ কবিতাটিতে ছোটো ছেলেমেয়েদের পাখির সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

  • সন্ধেবেলায় মাঠ ছেড়ে, বন্ধুদের ছেড়ে, গোধূলি প্রকৃতি ছেড়ে ঘরে ফিরতে ভালো লাগে না। তাই সন্ধে হলেই মনখারাপ হয়ে যায়। ঘরে ফেরার মধ্যেও কোনো আনন্দ নেই, বরং মনখারাপ করা অনুভূতি আছে। তাই সন্ধেবেলায় ঘরে ফেরাকে ‘মনখারাপ করা গর্তে ফেরা’ বলে মনে হয়েছে।
  • স্কুল থেকে ফিরে জামাকাপড় ছেড়ে, হাত-মুখ ধুয়ে, কিছু খেয়েই আমি মাঠে চলে যাই। আমার বন্ধুরাও চলে আসে। তারপর আমরা সকলে মিলে কত আনন্দ করি, খেলা খেলি, গল্প করি। আমরা একেকদিন এক একরকমের খেলা খেলি। খুব মজা হয়। কিন্তু সন্ধে হলেই আমার মনখারাপ হয়ে যায়। সন্ধেবেলায় আমায় স্যার পড়াতে আসেন। আমার বন্ধুরা আমি চলে আসার পরও খেলে। ওদের স্যার সন্ধেবেলা আসেন না, তাই যখনই সন্ধ্যা হব হব করে তখন থেকেই মনটা খারাপ হতে থাকে। বন্ধুদের ছেড়ে বাড়ি চলে আসতে খুব কষ্ট হয়। তবে আরও বেশি কষ্ট হয় যখন আমি স্যারের কাছে পড়ছি, আর পাশের মাঠ থেকে ওদের গলার আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি।

Class 7 Bangla Chapter 25 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ২৫ “দিন ফুরোলে (শঙ্খ ঘোষ)” প্রশ্ন উত্তর

Shares:

Related Posts

class-7-bangla-chapter-2-question-answer
Class 7

Class 7 Bangla Chapter 02 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ০২’ বঙ্গভূমির প্রতি (মাইকেল মধুসূদন দত্ত) ‘ প্রশ্ন উত্তর

এই নিবন্ধে আমরা সপ্তম শ্রেণির দ্বিতীয় অধ্যায় "বঙ্গভূমির প্রতি" কবিতার প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানবো।Class 7 Bangla Chapter 02 Question Answer Class 7 Bangla Chapter 02 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা
Class 7

Class 7 Bengali Chapter 26 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ২৬ “গাধার কান (শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়)” প্রশ্ন উত্তর

এই নিবন্ধে আমরা সপ্তম শ্রেণির ষট্‌বিংশ অধ্যায় “গাধার কান (শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়)”গল্পের প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানবো। Class 07 Bengali Chapter 26 Question Answer Class 7 Bengali Chapter 26 Question Answer সপ্তম
Class 7

Class 7 Bangla Chapter 08 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ০৮ “আত্মকথা (রামকিঙ্কর বেইজ)” প্রশ্ন উত্তর

এই নিবন্ধে আমরা সপ্তম শ্রেণির অষ্টম  অধ্যায় "আত্মকথা (রামকিঙ্কর বেইজ)”গল্পের প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানবো। Class 07 Bangla Chapter 08 Question Answer Class 7 Bangla Chapter 08 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর
Class 7

Class 7 Bangla Chapter 22 Question Answer সপ্তম শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ২২ “ভারততীর্থ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)” প্রশ্ন উত্তর

এই নিবন্ধে আমরা সপ্তম শ্রেণির দ্বাবিংশ অধ্যায় “ভারততীর্থ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)” কবিতার প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানবো। Class 07 Bangla Chapter 22 Question Answer Class 7 Bangla Chapter 22 Question Answer সপ্তম

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *