Class 06 Bangla Chapter 24 Question Answer ষষ্ঠ শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ২৪ ‘ননীদা নট আউট‘ প্রশ্ন উত্তর
এই নিবন্ধে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণির অধ্যায় চব্বিশ “ননীদা নট আউট” কবিতার প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানবো। Class 06 Bangla Chapter 24 Question Answer
Table of Contents
Class 06 Bangla Chapter 24 Question Answer ষষ্ঠ শ্রেনীর বাংলা অধ্যায় ২৪ ‘ননীদা নট আউট ‘ প্রশ্ন উত্তর
১.১ মতি নন্দীর লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর: মতি নন্দীর লেখা দুটি বইয়ের নাম হল (ক) অপরাজিত আনন্দ,
(খ) জীবন অনন্ত।
১.২ তিনি কোন্ ক্রিকেটারের জীবনকথা লিখেছেন?
উত্তর: তিনি ক্রিকেটের একচ্ছত্র সম্রাট স্যার জন ব্র্যাডম্যান-এর জীবনকথা লিখেছেন।
২. নীচের শব্দগুলির বর্ণ বিশ্লেষণ করে মৌলিক ও যৌগিক বর্ণগুলিকে ছকের ঠিক ঠিক ঘরে বসাও :
তৈরি, পৌঁছাবার, দৌড়ানো, চৌধুরি।
উত্তর:
শব্দ বর্ণ | বিশ্লেষণ | মৌলিক বর্ণ | যৌগিক বর্ণ | |
তৈরি | ত + ঐ + র + ই | ও,ই | ও,ই | |
পৌঁছোবার | প + ঔ + ঁ + ছ + ও + ব + আ + র্ | ঔ,ও,আ | প,ছ,ব,র | |
দৌড়ানো | দ + ঔ + ড় + আ + ন + ও | ঔ,আ,ও | ল,ড়,ন | |
চৌধুরি | চ + ঔ + ধ + উ + র + ই | ও,উ,ই | চ,ধ,র |
৩. নীচের বিশেষ্যগুলিকে বিশেষণ এবং বিশেষণগুলিকে বিশেষ্যে রূপান্তরিত করে লেখো :
খেলা, জবাব, অপমানিত, বিষণ্নতা, উদ্ভব।
উত্তর:
বিশেষ্য | বিশেষণ |
খেলা | খেলোয়াড় |
জবাব | জবাবি |
অপমান | অপমানিত |
বিষণ্ণতা | বিষণ্ণ |
উদ্ভব | উদ্ভূত |
খেলা
৪. চার, পাঁচ, এগারো, পঁচিশ, তিরিশ—এই শব্দগুলিকে ব্যাকরণগত ভাবে আমরা কী বলি ? এদের পূরণবাচক —রূপটি লেখো।
উত্তর: চার, পাঁচ, এগারো, পঁচিশ, তিরিশ এই শব্দগুলিকে ব্যাকরণগত ভাবে আমরা সংখ্যাবাচক শব্দ বলি।
এদের পূরণবাচক রূপটি হল :
চার — চতুর্থ
পাঁচ — পঞ্চম
এগারো — একাদশ
পঁচিশ — পঞ্চবিংশতি
তিরিশ — ত্রিংশ
৫. নীচের শব্দগুলি থেকে উপসর্গ পৃথক করে দেখাও এবং তা দিয়ে নতুন শব্দ তৈরি করে লেখো:
প্রতিশব্দ, হাফ-ডে, অতুল, বেফিকির।
উত্তর:
শব্দ উপসর্গ নতুন শব্দ
প্রতিশব্দ প্রতি প্রতিহিংসা, প্রতিবাদ, প্রতিদ্বন্দ্বী, প্রতিদান
হাফ ডে হাফ হাফ হাতা, হাফ প্যান্ট, হাফ টিকিট
অতুল অ অসফল, অকাজ, অসময়, অকাল
বেমালুম বে বেকারি, বেকার,বেকায়দা
৬. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর লেখো :
৬.১ রুপোলি সংঘের সঙ্গে কাদের খেলা হয়েছিল ?
উত্তর: রুপোলি সংঘের সঙ্গে সি.সি.এইচ্ এর খেলা হয়েছিল।
৬.২ খেলাটিতে ক্যাপটেন কে ছিলেন ?
উত্তর: খেলাটিতে ক্যাপটেন ছিলেন মোনা চৌধুরি।
৬.৩ সি.সি. এইচ এর খেলোয়াড়দের মুখ ম্লান হয়েছিল কেন ?
উত্তর: সি. সি. এইচ্ প্রথমে ব্যাট করে মাত্র ১৪ রানে সবাই আউট হয়ে যাওয়ায় তাদের খেলোয়াড়দের মুখম্লান হয়ে গিয়েছিল।
৬.৪ বোলিং ক্রিজে পৌঁছোবার আগে বিষ্টু কী কাণ্ড করেছিল ?
উত্তর: বোলিং ক্রিজে পৌঁছোবার আগে বিষ্টু বিচ্ছু হেঁটে সারামাঠ গোল হয়ে ঘুরতে শুরু করেছিল, লাফাচ্ছিল, ডানে যাচ্ছিল, বাঁয়ে যাচ্ছিল।
৬.৫ ব্যাটসম্যান ক্রিজ ছাড়ছিল না কেন ?
উত্তর: ব্যাটসম্যান ক্রিজ ছাড়লে বল ছুড়ে বোল্ড আউট করে দেবার সম্ভাবনা থাকায় ব্যাটসম্যান ক্রিজ ছাড়ছিল না।
৬.৬ ফিল্ডাররা মাঠে কী করছিল ?
উত্তর: ফিল্ডাররা মাঠের সময় কাটানোর জন্য মাটিতে কেউ শুয়ে, কেউ বসে ছিল।
৬.৭ সবার মুখ যখন ম্লান তখন ননীদার মুখে কোনো বিকার ছিল না কেন ?
উত্তর: ননীদার তার পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী বিষ্টুকে দিয়ে কান্ডটি ঘটিয়েছিল। সেজন্য অন্য সকলের মুখ ম্লান হলেও ননীদার মুখে কোনও বিকার ছিল না।
৭. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
৭.১ ‘এটাকে শিবরাম চক্রবর্তীর লেখা গল্প বলেই ধরে নিতাম।’—বক্তার এ হেন মন্তব্যের কারণ কী?
শিবরামের গল্পের কোন্ বিশেষত্বের গুণে তাঁর এমন মন্তব্য ?
উত্তর: গল্পকার শিবরাম চক্রবর্তীর গল্পের ধরনের সাথে এই কাহিনিটির যথেষ্ট মিল আছে। স্বাভাবিকভাবেই মনে হবে—এ গল্প লিখেছেন শিবরাম চক্রবর্তী। কিন্তু গল্প লেখক মতি নন্দী, সি.সি.এইচ. ফুটবল দলের ক্যাপ্টেন মোনা চৌধুরির কাছে ঘটনাটা শুনেছিলেন। ঘটনাটা এমন সব হাস্যকর গল্পের মতো, সুতরাং ক্যাপ্টেন নিজে ঘটনাটা না বললে এটা শিবরাম চক্রবর্তীর গল্পই মনে হত, বাস্তব বলে কেউ বিশ্বাস করত না।
শিবরামের গল্পের বিশেষত্ব—হাস্যরসাত্মক, অদ্ভুত ঘটনা ও পরিবেশ সৃষ্টি লক্ষ করা যায়—সেই সাথে ব্যঙ্গের ছোঁয়া তো আছেই। এখানে বাস্তবিক যা ঘটেছে, তার সাথে শিবরামের গল্পরীতির মিল আছে। সেজন্যই স্বয়ং ক্যাপ্টেন না বললে, ঘটনাটা শিবরামের গল্পই মনে হত।
৭.২ ‘সারা মাঠ অবাক, শুধু ননীদা ছাড়া।’— সারা মাঠকে অবাক করে দেওয়ার মতো কোন ঘটনা ঘটেছিল ? ননীদা সে ঘটনায় অবাক হলেন না কেন ?
উত্তর: সারা মাঠকে অবাক করে দেওয়ার মতো ঘটনাটি হল রুপোলি সংঘের ব্যাটিং এর সময় দ্বিতীয় ওভার বল করতে এসে বিষ্টুর বল হাতে সারামাঠ গোল হয়ে ঘুরতে থাকা।
বিষ্টু যে বল করতে এরকম ঘটনা ঘটাবে সেটা ননীদা আগে থেকে জানতেন। তিনিই বিষ্টুকে এ জাতীয় কাজ করার পরামর্শদাতা। তাই বিষ্টুর এ জাতীয় আচরণে ননীদা অবাক হলেন না।
৭.৩ ‘যখন খেলা শেষ হয়ে যাবে’—খেলা শেষের পর কোন্ ঘটনা ঘটবে ?
উত্তর: রুপোলি সংঘের ব্যাটসম্যানের প্রশ্নের উত্তরে ননীদা জানালেন যখন খেলা শেষ হয়ে যাবে তখন বোলার তার দৌড় বন্ধ করবে এবং বোলিং ক্রিজে এসে উপস্থিত হবে। খেলা শেষের পর এই ঘটনা ঘটবে।
৭.৪ ‘ক্রিকেটে আইনের বই বার করে দেখিয়ে দিলেন’—তোমার জানা ক্রিকেটের কিছু আইন যোগ করো। সঙ্গে অন্য কোনো ঘরের/বাইরের খেলার আইনকানুনও যোগ করতে পারো।
উত্তর:১. প্রতি ওভারে একজন বোলার ৬টির বেশি বল করতে পারবে না। ২. নির্দিষ্ট সীমারেখা ছাড়িয়ে এসে বোলার বল করলে সেটি নো বল বলে ঘোষিত হবে।
১. ঘরে বসে খেলা যায় এমন একটি খেলা লুডো। এই খেলায় পর পর তিনবার ছয় পড়লে সবকটিই বাতিল বলে গণ্য হয়। ২. ফুটবল খেলা চলাকালীন কোনো খেলোয়াড় হাত দিয়ে বলটি ছুঁতে পারবে না। তাহলে ফাউল বলে গণ্য হবে। শুধুমাত্র গোলকিপার তার নির্দিষ্ট সীমানার মধ্যে বলটি হাত দিয়ে ধরতে পারে।
৭.৫ ‘আম্পায়ারকে ঘিরে তর্কাতর্কি শুরু হলো। আম্পায়ারকে ঘিরে তর্কাতর্কি শুরু হয়েছিল কেন? মাঠে চূড়ান্ত অস্থিরতার সময় ননীদা কেমন ভূমিকা নিলেন ?
উত্তর: আম্পায়ারকে ঘিরে তর্কাতর্কি শুরু হওয়ার কারণ হল – বোলার বিষ্টু, ননীদার নির্দেশে বল করার অভিনয় করে চলেছে। বোলিং ক্রিজে পৌঁছোবার আগে বিষ্টু আবার পিছু হটতে শুরু করেছে। তারপর গোল হয়ে ঘুরতে শুরু করল। ঘুরছে, পাক খাচ্ছে, লাফাচ্ছে, বোলিং মার্কে ফিরে যাচ্ছে, ডাইনে যাচ্ছে, বাঁয়ে যাচ্ছে, কিন্তু বল হাতেই রয়েছে। এইরকম অদ্ভুতকাণ্ড দেখে সারা মাঠই অবাক। এই দেখে রুপোলি সংঘ আম্পায়ারের কাছে নালিশ জানায়। তারপর আম্পায়ারকে ঘিরে তর্কাতর্কি শুরু হয়ে যায়।
ননীদার পরিকল্পনা অনুসারে সবকিছু ঘটেছে। তিনি এরকম পরিস্থিতির জন্য তৈরি হয়েই এসেছিলেন। মাঠে চূড়ান্ত অস্থিরতার সৃষ্টি হতেই ননীদা পকেট থেকে ক্রিকেট আইনের বই বের করে দেখিয়ে দিলেন—বোলার কতখানি দূরত্ব ছুটে এসে বল করবে, সে সম্পর্কে কিছু লেখা নেই। সারাদিন সে ছুটতে পারে, বল ডেলিভারির আগে পর্যন্ত।
৭.৬ “নতুন এক সমস্যার উদ্ভব হলো।’—উদ্ভূত নতুন সমস্যাটি বা কী?
উত্তর: সি.সি.এইচ. দলের বিষ্টু, মূল চরিত্র ননীদার বুদ্ধি ও নির্দেশে বল করার নামে অভিনয় করে যাচ্ছে। সে সমানে দৌড়ে চলেছে। পাঁচটায় খেলা শেষ হবে, পাঁচ বাজতে পাঁচে উদ্ভূত সমস্যাটি হল—বল ডেলিভারি দিতে বোলার ছুটছে তার মাঝেই খেলা শেষ করা যায় কি না। দুই আম্পায়ার আলোচনা করে ঠিক করলেন, এটা বে-আইনি হবে। ফলে বিষ্টুর পাক দিয়ে দিয়ে দৌড়ানো বন্ধ হল না।
৭.৭ ‘এরপর বিষ্টু বল ডেলিভারি দিলো।’— বল ডেলিভারির আগে বিষ্টু যা যা ঘটনা ঘটায়, তা বিবৃত করো।
উত্তর: রুপোলি সংঘের ব্যাটিং এর সময় বিষ্টু দ্বিতীয় ওভার বল করতে এল। বল হাতে বোলিং ক্রিজে পৌঁছানোর আগে বিষ্ণু গোল হয়ে সারামাঠ ঘুরতে শুরু করে। বিষ্টু ঘুরছে, পাক খাচ্ছে, আবার ঘুরছে, লাফাচ্ছে, ডাইনে বাঁয়ে যাচ্ছে কিন্তু বল হাতে নিয়ে ডেলিভারি করছে না। অবশেষে পাঁচটা বাজতে পাঁচ মিনিটের সময় আকাশে চাঁদ ওঠার পর বিষ্টু বল ডেলিভারি দিল।
৭.৮ চটপট মঞ্জুর হয়ে গেল।’—কোন্ আবেদন মঞ্জুর হয়ে গেল ? আবেদনকারী কে ছিলেন ? তার এমন আবেদনের কারণ কী ছিল ?
উত্তর: ননীদার আলোক স্বল্পতার কারণে খেলা বন্ধ রাখার আবেদন মঞ্জুর হয়ে গেল।
আবেদনকারী ছিলেন সি. সি. এইচ্ এর ব্যাটসম্যান ননীদা।
ননীদার আসল উদ্দেশ্য ছিল যে-কোনো উপায়ে খেলাটি অমীমাংসিত রাখা। বিষ্টু দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বল করার এমন পরই এই আবেদন ওঠে। বিষ্টুর ওভারের বাকি পাঁচটা বল করতে গেলে যে-কোনো ভাবেই হোক এক রান করে সংঘ খেলাটি জেতার সম্ভাবনা ছিল। খেলাটি ড্র রাখার উদ্দেশ্যেই ননীদা এমন আবেদন করেছিলেন।
৭.৯ “তারা কেউ এই ঘটনার সত্যতা নিয়ে খুব বেশি প্রশ্ন তুলবে না।’—কোন্ ঘটনার কথা বলা হয়েছে? সে ঘটনা সত্যাসত্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে কেন বলে বক্তার মনে হয়েছে? পাঠ্যাংশটি পড়ে তোমার মনে জাগা প্রশ্নগুলি লেখো।
উত্তর: আলোচ্য ঘটনাটি হল—সি.সি.এইচ. ও রুপোলি সংঘের ম্যাচকে কেন্দ্র করে খেলার মাঠে যে চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল—তার কথা বলা হয়েছে। এখানে, ননীদার বুদ্ধিতে, বিষ্টু ‘বল’ করার নামে ঘুরপাক, লাফালাফি ইত্যাদি করে ম্যাচ শেষের সময় পর্যন্ত সময় নষ্ট করেছে। শেষপর্যন্ত ম্যাচটাকে ‘ড্র’ করানো হয়েছে। এই হাস্যকর মজার ম্যাচে ননীদার বুদ্ধিতে, বিষ্টুকে দিয়ে যে কর্মকাণ্ড ঘটানো হয়েছে— এখানে সেই ঘটনার কথা বলা হয়েছে।
আলোচ্য ঘটনার সত্যাসত্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে বলে বক্তার মনে হওয়ার কারণ ক্রিকেট ম্যাচে, যে ঘটনার বিবৃতি এখানে দেওয়া হয়েছে সচরাচর তা ঘটে না। বল করার সময় বিষ্টুর ছুটোছুটি, ঘুরপাক খাওয়া ইত্যাদি বিভিন্নভাবে যে সময় নষ্ট করেছে তা ক্রিকেট ম্যাচে সাধারণত বাস্তবিক নয়। তাছাড়া, খেলার সময় শেষ না হওয়া পর্যন্ত এইভাবে ঘুরে বেড়ানো এটাও স্বাভাবিক মনে হয় না। সুতরাং সমস্ত ঘটনাটি বিচার করলে স্বাভাবিকভাবেই মনে হবে—এ ঘটনার সত্যাসত্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
পাঠ্যাংশটি পড়ে আমার মনে যেসব প্রশ্ন জাগে তা হল—
(ক) যে কখনো বল করে না ক্যাপ্টেন কি আদৌ তাকে বল করতে পাঠাবে?
(খ) খেলা চলতে চলতে ক্যাপ্টেনের ননীদার কথায় রাজি হওয়াটা কি স্বাভাবিক?
(গ) বিষ্টু বল নিয়ে যে কাণ্ডকারখানা খেলা শেষের সময় পর্যন্ত করেছে তা আদৌ কি সম্ভব?
(ঘ) খেলার মাঠে ব্যাটসম্যান দাঁড়িয়ে, ফিল্ডাররা শুয়ে—এ কি বিশ্বাসযোগ্য ?
(ঙ) আম্পায়ারদের সিদ্ধান্তগুলি আদৌ কি সম্ভব?
(চ) ননীদার আলোর অভাবের আপিল ঠিক কী?
(ছ) সমস্ত ঘটনাটা, যা ঘটেছে—তা কি ক্রিকেট মাঠে আদৌ সম্ভব?
৮. ক্রিকেট মাঠে খেলোয়াড়দের দাঁড়ানোর বিভিন্ন ক্ষেত্রগুলি নীচের জায়গাটিতে নির্দেশ করো।